রবিবার , ৬ এপ্রিল ২০২৫ | ৩১শে জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
  1. আন্তর্জাতিক
  2. ইসলামিক কন্ঠ
  3. কৃষি ও কৃষকের কন্ঠ
  4. জব ও ক্যারিয়ার
  5. জাতীয়
  6. পাঠকের কন্ঠ
  7. প্রযুক্তি কন্ঠ
  8. প্রিয় মিঠাপুকুর
  9. বিনোদন
  10. বিশেষ সংবাদ
  11. মাঠে ময়দানে
  12. রাজনীতি
  13. লাইফস্টাইল
  14. শিক্ষা
  15. সম্পাদকীয়
আপনার প্রতিষ্ঠানের প্রচার ও তথ্য দিতে মিস কল দিন ০১৭১৩-৮৯৩৪৭৩

কর্মকর্তাকে মাসিক চাঁদা দিয়ে চলে মাদক ব্যবসা, ভিডিও ভাইরাল

প্রতিবেদক
মিঠাপুকুরের কন্ঠ
এপ্রিল ৬, ২০২৫ ৫:১৮ অপরাহ্ণ

স্টাফ রিপোর্টার:

মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর মিঠাপুকুর সার্কেলের সহকারী উপ-পরিদর্শক নুর ইসলামের বিরুদ্ধে মাদক কারবারিদের থেকে চাঁদা নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।

ওই কর্মকর্তাকে মাসিক চাঁদা দিয়ে দীর্ঘদিন ধরে মাদকের রমরমা ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে মাদক ব্যবসায়ীরা। চাঁদা নেওয়ার একটি ভিডিও বৃহস্পতিবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে।ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, সহকারী উপপরিদর্শক নুর ইসলাম স্থানীয় মুদি দোকানি শাহিনুরের কাছ থেকে চাঁদা নিচ্ছেন। এ সময় দুই যুবকের তোপের মুখে পড়েন তিনি। তারা চাঁদা নেওয়ার অপরাধে তাঁকে (নুর ইসলাম) লাঠি দিয়ে আঘাত করার চেষ্টা করছিলেন। এক পর্যায়ে রশি দিয়ে বেঁধে রাখার হুমকি দেন। এ সময় ওই কর্মকর্তা মোটরসাইকেল নিয়ে দ্রুত সেই স্থান থেকে চলে যাওয়ার চেষ্টা করছিলেন।

 

নুর ইসলাম মিঠাপুকুরে যোগদানের পর থেকেই মাদক কারবারিদের কাছে মাসিক চাঁদা আদায় করে আসছেন। প্রতি মাসের ১ থেকে ৫ তারিখের মধ্যে তাঁকে চাঁদা দিতে হয়। এতে নির্ভয়ে ব্যবসা চালিয়ে যেতে পারেন মাদক কারবারিরা। শর্ত অনুযায়ী অভিযানের খবর আগেভাগে জানিয়ে দেওয়া হয় তাদের। যাদের সঙ্গে চুক্তি নেই, তাদের গ্রেফতার করা হয়।

 

রাণীপুকুর ও পায়রাবন্দ ইউনিয়নে ৪২ জন মাদক কারবারির তথ্য পাওয়া গেছে। তাদের অনেকে নুর ইসলামকে বা তাঁর সোর্সকে চাঁদা দেওয়ার কথা স্বীকার করেন। মাদকের ধরন অনুযায়ী মাসিক চাঁদা দেন তারা। স্থানীয়ভাবে তৈরি হাঁড়িয়ার জন্য ১ হাজার টাকা, গাঁজার জন্য ২ হাজার, চোলাই মদ ৩ হাজার, ইয়াবা ৫ হাজার, হেরোইন ৮ হাজার, ফেনসিডিলের জন্য ১০ হাজার টাকা দিতে হয়। সব মিলিয়ে প্রতি মাসে মাদকদ্রব্যের এই কর্মকর্তা আড়াই থেকে তিন লাখ টাকা আদায় করে থাকেন অবৈধ কারবারিদের কাছ থেকে।

 

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক গাঁজা ব্যবসায়ী বলেন, নুর ইসলাম স্যারকে বিকাশে দিই। টাকা না দিলে বাড়িতে এসে বসে থাকেন নুর ইসলাম।জেলহাজতে থাকা একজনের আত্মীয় বলেন, ‘ব্যবসা বন্ধ। তার পরও নুর ইসলাম ঈদের আগের দিন পর্যন্ত টাকার জন্য ঘুরেছেন।’

এ বিষয়ে নুর ইসলাম বলেন, ‘আমি আপনার সঙ্গে দেখা করব। দয়া করে এসব বিষয়ে কিছু লিখবেন না।’

মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের (খ সার্কেল) উপ-পরিদর্শক রফিকুল ইসলাম বলেন, অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত চলছে। প্রতিবেদনে সত্যতা পাওয়া গেলে নুর ইসলামের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

সর্বশেষ - পাঠকের কন্ঠ

আপনার জন্য নির্বাচিত

মিঠাপুকুরে আদালতের রায় উপেক্ষা করে জমি দখলের পায়তারা, প্রশাসনের সহযোগিতা চায় ভুক্তভোগীরা

ধর্ষকদের দ্রুত বিচারের দাবি, রংপুরে মোমবাতি জ্বালিয়ে নীরব প্রতিবাদ

মিঠাপুকুরে জমিজমা নিয়ে দ্বন্দ্ব, মধ্যযুগীয় কায়দায় গাছের সাথে বেঁধে নির্যাতন!

যেসব সম্পদে জাকাত দিতে হবে না

রমজানে মসজিদে নববীতে মুসল্লিদের জন্য বিশেষ আয়োজন

রমজানে মসজিদে নববীতে মুসল্লিদের জন্য বিশেষ আয়োজন

আইসক্রিমে বিষাক্ত সাপ, স্যোসাল মিডিয়ায় ভাইরাল

বেরোবি ক্যাম্পাস সেজেছে বসন্ত ফুলে

ছাত্রদলের টাকার উৎস কী? জানতে চায় শিবির

প্রেসার গ্রুপের কারণে অতীতে পুলিশে যোগ্যতা সম্পন্ন মানুষ আসতে পারেনি: রংপুর রেঞ্জ ডিআইজি

বৈরাতিহাট পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের অধিকাংশ পুলিশ ছুটিতে, আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা